ঢাকা ০৮:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জাতিসংঘ: ত্রাণ সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে গাজায়

নাগরিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:১৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩ ১৬৮০ বার পড়া হয়েছে

দুই শত ত্রাণবাহী ট্রাক অতিক্রম করেছে রাফাহ ক্রসিং। ছবি: টাইমস অব ইসরায়েল।

Nagorik Pratidin অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েলের বিভিন্ন পরিবারের সদস্যরা বন্দি স্বজনদের ফিরে পেয়ে উল্লাসে মেতে উঠেছে। ইতোমধ্যে, ত্রাণ সরবরাহ গাজায় অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত দুই শত ত্রাণবাহী ট্রাক অতিক্রম করেছে রাফাহ ক্রসিং। শনিবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৪০টি ট্রাকে পাঠানো হয়েছে খাবার, ওষুধ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য। এর পাশাপাশি ১ লাখ ২৯ হাজার লিটার জ্বালানিও রয়েছে ত্রাণ সহায়তার মধ্যে।

গাজায় ত্রাণ সরবরাহ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ জানিয়েছে, হাসপাতালে আহতদের সহায়তায় চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং খাবার ও পানিকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় এই জ্বালানি অত্যন্ত স্বল্প বলে জানিয়েছে গাজা কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, জ্বালানি সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া হাসপাতালগুলো দ্রুত চালুর তাগিদও দেয়া হয়। এর আগে, মিশরে পাঠানো হয় ২১ জন মারাত্মক আহত ফিলিস্তিনিকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

WP2Social Auto Publish Powered By : XYZScripts.com

জাতিসংঘ: ত্রাণ সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে গাজায়

আপডেট সময় : ০৯:১৯:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৩

ফিলিস্তিন এবং ইসরায়েলের বিভিন্ন পরিবারের সদস্যরা বন্দি স্বজনদের ফিরে পেয়ে উল্লাসে মেতে উঠেছে। ইতোমধ্যে, ত্রাণ সরবরাহ গাজায় অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত দুই শত ত্রাণবাহী ট্রাক অতিক্রম করেছে রাফাহ ক্রসিং। শনিবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ খবর জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৪০টি ট্রাকে পাঠানো হয়েছে খাবার, ওষুধ এবং নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য। এর পাশাপাশি ১ লাখ ২৯ হাজার লিটার জ্বালানিও রয়েছে ত্রাণ সহায়তার মধ্যে।

গাজায় ত্রাণ সরবরাহ প্রসঙ্গে জাতিসংঘ জানিয়েছে, হাসপাতালে আহতদের সহায়তায় চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং খাবার ও পানিকে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তবে প্রয়োজনের তুলনায় এই জ্বালানি অত্যন্ত স্বল্প বলে জানিয়েছে গাজা কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, জ্বালানি সংকটে বন্ধ হয়ে যাওয়া হাসপাতালগুলো দ্রুত চালুর তাগিদও দেয়া হয়। এর আগে, মিশরে পাঠানো হয় ২১ জন মারাত্মক আহত ফিলিস্তিনিকে।